বাংলাদেশে ভাতার অভাব নেই। এরমধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পরিমাণে বেশ ভালো কিন্তু সমস্যা হলো ভাতা যারা পায়,তারা কতোজন আসল মুক্তিযোদ্ধা? জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা পাবে, তাতে কোনো আপত্তি নেই কিন্তু দলীয় বিবেচনায় ৭১’র শিশুদের মুক্তিযোদ্ধা বানানো এবং ভাতা দেয়া একটি গর্হিত কাজ। জনগণের ট্যাক্সের টাকার অপব্যবহার কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কমপক্ষে ১৬ বছরের আগে কেউ মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করে নাই। তাহলে এখন বয়স হবে ৭০ বছর। এর নিচে যাদের বয়স তাদের ব্যাপারে তদন্ত হোক তারা কোথাকার মুক্তিযোদ্ধা? দেয় ভাতা ফেরত নিয়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার সমৃদ্ধ করতে হবে। সমাজ কল্যাণের বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সব ভাতা পরীক্ষা করা হোক। আসলে তারা বিধবা বা প্রতিবন্ধী কী না? এবং টাকাটা তাদের মোবাইল না অন্য কারো মোবাইলে যায়?
সরকার নিয়ন্ত্রিত সমাজকল্যাণ পরিষদ ও প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশন এনজিওদের টাকা দেয় আসলে এই টাকা যায় কোথায়? একটি অডিট রিপোর্ট দিলেই কী দুর্নিতি শেষ?