এটি একটি সরকারি কলেজের প্রিন্সিপালের পদত্যাগপত্র।
তিনি এতোই ভীতসন্ত্রস্ত ছিলেন যে পদত্যাগ কাকে অ্যাড্রেস করে লিখতে হবে তাও ভুলে গিয়েছিলেন।
কোনো চাকরিজীবীর যেমন দলীয় লেজুড়বৃত্তি করা ঠিক নয় , তেমনি এধরণের পদত্যাগপত্র নেয়া
গ্রহণযোগ্য কী-না তাও ভাববার বিষয়।
যারা দলের হয়ে বৈষম্য করেছেন তার খেসারত যেমন দিতে হবে তেমনি এই সকল সুবিধাভোগীদের বিচার আইনের আওতায় এনে করতে হবে।
নেতাদের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকাই মানে সুবিধাভোগ নয়। অনেকে ন্যায্যতার জন্যও নেতাদের কাছে গিয়েছে বা যাবে।
সমাজকর্মীরা সমাজের উন্নয়ন কিংবা দুঃশাসন প্রতিহত করতে যোগ্য প্রতিনিধির পক্ষে কাজ করে থাকে।
যে দেশে সরকারি যেকোনো কাজের জন্য সরকার দলীয় জনপ্রতিনিধিদের সুপারিশ প্রয়োজন হয় সেখানে জনগণের কী-ই বা করার থাকে? এই ডিও লেটার প্রথা বাতিল করলে জনগণের ভোগান্তি কমবে। উন্নয়ন করার পদ্ধতিরও সংস্কার প্রয়োজন।
লায়ন সোবহান হাওলাদার
গণমাধ্যম ও সমাজকর্মী